সুস্থ সংস্কৃতি চর্চা মানুষকে উদারতা শেখায়, সবার সঙ্গে মিশতে শেখায়, সৃজনশীলতা তৈরি করে শিক্ষার্থীদের আনন্দে মাতিয়ে রাখে এবং সমাজে ইতিবাচক ভূমিকা রাখার মতো কাজে তাদেরকে উজ্জীবিত করে। প্রতিষ্ঠানে আবৃত্তি, সঙ্গীত, কিরাত, ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ইত্যাদি অনুষ্ঠিত হয়। প্রকাশিত হয় বার্ষিক ম্যাগাজিন, দেয়াল-পত্রিকা। শিক্ষার্থীদের ক্রিয়টিভিটি প্রকাশ পায় এগুলোতে অংশগ্রহণের মাধ্যমে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্তৃপক্ষের উদ্যোগেই ওইসব আয়োজন হয়। ফলে শিক্ষার্থীরা লেখপড়ার পাশাপাশি অবসর সময়ে কেউ কেউ সংগীতচর্চা, আবার কেউ কেউ সাহিত্যচর্চায় নিজেদের ব্যস্ত রাখে।